Shop
Utsaho Almond Hair Oil-Mix Nut Butter Combo Offer (এক্সট্রা ভার্জিন কোল্ড প্রেসড আমন্ড হেয়ার অয়েল-মিক্স নাট বাটার কম্বো)
Frequently Bought Together
২ টি ১০০ মিলি. অ্যামন্ড হেয়ার ওয়েল (এক্সট্রা ভার্জিন কোল্ড প্রেস ওয়েল), সাথে একটি মিক্স পিনাট বাটার ফ্রি!
ড্রপস্ নয় পুরোটাই আমন্ড তেল,
ত্বক, চুলের সমস্যায় শক্তিশেল!
স্কিনের ক্ষেত্রে উৎসাহ আমন্ড অয়েলের ভুমিকা:
চুলের ক্ষেত্রে উৎসাহ আমন্ড অয়েলের ভুমিকা
- আমন্ড অয়েল ম্যাসাজে মাথার ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়ে।
- চুলের খুশকি কমাতে সাহায্য করে।
- নিয়মিত ব্যবহারে চুল পরা কমে, চুলকে শাইনি এবং সফট করে।
- চুলের আগা ফাটা রোধ করে ও হেয়ার গ্রোথ বাড়াতে হেল্প করে।
- যুগের সাথে তাল মিলিয়ে অনেকেই আমরা চুল কালার করে থাকি। যার জন্য চুল অনেক রুক্ষ হয়ে পরে। অয়েলটি ব্যবহারে চুলের রুক্ষতা কমে যায় অর্থাৎ ড্যামেজ রিপেয়ার হয়।
(Usable both in Skin and Hair).
INGREDIENTS Organic Almond Oil. Medhika
When USE ON HAIR: Apply on your hair and scalp 2-3 times a week. Soak a towel on hot water and then wrap up your head with the towel. Leave it for 20-30 minutes, before shampoo.
When USE ON SKIN: Take 3-4 drops to dry hands and gently massage over dry skin, when needed. (Usable both in Skin and Hair).
পুষ্টিগুণে ভরপুর কাঠবাদাম নিয়মিত খেলে শরীরে নানা পজিটিভ পরিবর্তন আসে।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, রাতে আমন্ড পানিতে ভিজিয়ে রেখে/ বাদাম পেস্ট/ বাটার আকারে খেলে অধিক উপকারে আসে।
কেননা শুকনো বাদাম খাওয়ার পরিবর্তে তা ৮ থেকে ১০ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখা/ বাটার করা বাদাম খুবই উপকারী।
কাঠ বাদামের উপকারিতা:
১. এটি হজমশক্তি বাড়ায়। প্রয়োজনীয় এনজাইম নিঃসরণে সাহায্য করে।
২. ওজন কমাতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। আমন্ডে উপস্থিত মনো-স্যাচুরেটেড ফ্যাট ক্ষিধে কমায় ও পেট ভরিয়ে রাখে। এর ফলে, স্লিম ফিগার তৈরি হয়।
৩. হৃদযন্ত্র ভালো রাখে আমন্ড। ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল (লো ডেন্সিটি লিপোপ্রোটিন/LDL) নিয়ন্ত্রণ করে।
৪. শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে।
৫. ব্রেইন ডেভেলপমেন্ট এ সাহায্য করে।
৬. ইম্যুউন সিস্টেম বুস্ট করে।
৭. গর্ভবতী মায়েদের নিয়ম করে আমন্ড খেতে পরামর্শ দেন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞরা।
কাঠবাদামের এসব উপকারিতা পেতে নিয়মিত ৩ টির বেশি কাঠ বাদাম খাবেন না। বাটার আকারে খেলে পরিমাণ মতো মিক্স পিনাট বাটার খাওয়া ভালো।
আখরোট খাওয়ার উপকারিতা
ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়
আখরোট রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে। বিশেষ করে রক্তে থাকা ক্ষতিকর শর্করা প্রতিরোধ করে এবং রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে। যেহেতু রক্তে থাকা শর্করা ডায়াবেটিসের প্রধান কারণ সেহেতু আখরোট পরোক্ষভাবে এর ঝুঁকি কমায়। অর্থাৎ নিয়মিত ওয়ালনাট খেলে তা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার পাশাপাশি তা প্রতিরোধ করে।
ওজন কমায়
আখরোটে থাকা অতিরিক্ত ফ্যাট থাকার কারণে অনেকেই মনে করে এটি খেলে ওজন বৃদ্ধি পাবে। তবে এতে থাকা ওমেগা-৩, প্রোটিন ও ফাইবার দেহের পুষ্টি উপাদান নিয়ন্ত্রণ করে ওজন ঠিক রাখে। তবে কখনোই ওয়ালনাট বেশি খাওয়া যাবে না কারণ এতে দেহে অতিরিক্ত ফ্যাট জমা হবে যা স্থূলতা বৃদ্ধি করে।
হৃদরোগ প্রতিরোধ করে
হৃদ রোগের জন্য সব থেকে বেশি দায়ী হল ক্ষতিকর কোলেস্টরেল, ফ্যাট এবং রক্তে থাকা শর্করা। এগুলো প্রতিরোধ করার জন্য আখরোট অনেক ভালো কাজ করে। কারণ আখরোটে আছে ওমেগা-৩, ভিটামিন, ফাইবার, এন্টিঅক্সিডেন্ট ইত্যাদি উপাদান। এগুলো দেহের সকল পুষ্টিগুণ স্বাভাবিক রাখে এবং রক্ত চলাচল বাধামুক্ত রাখে। এতে হৃৎপিণ্ড সচল থাকে এবং এর পারিপার্শ্বিক পেশীগুলো কর্মক্ষম থাকে। এই কারণে সম্ভাব্য হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণ হয়।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে
দেহের কর্মক্ষমতা স্বাভাবিক রাখার জন্য কোলেস্টেরেলের প্রয়োজন হয়। তবে ক্ষতিকারক এলডিএল কোলেস্টরেল উপকারের থেকে ক্ষতি বেশি করে। বিশেষ করে হৃদরোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি করার জন্য এই এলডিএল কোলেস্টরেল দায়ী।নিয়মিত আখরোট বা ওয়ালনাট খেলে তা রক্তে থাকা এই ক্ষতিকারক উপাদান দূর করে এবং শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এতে হৃদরোগের ঝুঁকি কমার সাথে সাথে অন্যান্য সমস্যা নির্মূল হয়।
শিশুদের বিকাশে সাহায্য করে
শিশুর শারীরিক ও মানুষিক সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করার জন্য যে যে স্বাস্থ্য উপাদান প্রয়োজন তার প্রায় সব গুলই ওয়ালনাটে পাওয়া যায়। বিশেষ করে ওমেগা-৩, ভিটামিন, খনিজ, ক্যালসিয়াম ইত্যাদি উপাদান যা শিশুর শরীর সুগঠিত হতে সাহায্য করে। এতে শিশুর অপুষ্টি সমস্যার সমাধান হয়। এ সকল দিক বিবেচনা করে দেখা যায় প্রকৃতি থেকে পাওয়া আখরোট শিশুর স্বাস্থ্য বিকাশে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে।
মস্তিষ্ক ভালো রাখে
ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডকে একটি সর্বজনীন উপকারী পুষ্টি উপাদান বলা হয়। ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড প্রাকৃতিক ভাবে পাওয়া যায় এমন খাবারের মধ্যে ওয়ালনাট অন্যতম। অন্যদিকে ওমেগা থ্রি এন্টিঅক্সিডেন্ট বৃদ্ধি করার পাশাপাশি মস্তিষ্কের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে। অর্থাৎ নিয়মিত আখরোট খেলে তা স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে এবং মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
আখরোটের পর্যাপ্ত পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, পলিফেনলস এবং ইউরোলিথিন থাকে যাদের ক্যানসার প্রতিরোধী উপাদান বলে। এই কারণে বিভিন্ন গবেষণায় বলা হয় নিয়মিত আখরোট খেতে কারণ এতে থাকা পুষ্টি উপাদান সব ধরনের ক্যানসার প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। বিশেষ করে স্তন, প্রটেস্ট এবং কোলন ক্যানসার প্রতিরোধ করার প্রয়োজনীয় উপাদান ওয়ালনাটে বিদ্যমান।
হাড় শক্ত করে
ওয়ালনাটে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম থাকে। হাড় শক্ত ও মজবুত করার জন্য ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন পরে। নিয়মিত আখরোট খেলে তা শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম সরবরাহ করে যা অস্থিমজ্জা শক্তিশালী করার পাশাপাশি হাড়ের গঠন সুগঠিত করে।
শুক্রাণুর মান বৃদ্ধি করে
বীর্যে স্বাস্থ্যবান শুক্রাণু না থাকলে তা থেকে সন্তান উৎপাদন হয় না। প্রাকৃতিক উপায়ে শুক্রাণুর মান বৃদ্ধি করার যে যে খাবার আছে আখরোট তাদের মধ্যে অন্যতম। নিয়মিত মধুর সাথে আখরোট মিশিয়ে খেলে তা যৌন স্বাস্থ্য উন্নত করার সাথে সাথে শুক্রাণুর মান বৃদ্ধি করে।
চুলের উপকার করে
চুলের জন্য উপকারী উপাদান যেমন পটাশিয়াম, ওমেগা থ্রি, ওমেগা সিক্স ও ওমেগা নাইন ইত্যাদি আখরোটে পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকে। এই কারণে নিয়মিত ওয়ালনাট খেলে তা চুল শক্ত করে, উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে, চুলের গোঁড়া মজবুত করে। এতে চুল হয় ঘন, কালো, লম্বা এবং স্বাস্থ্য উজ্জ্বল।
ভালো ঘুমের জণ্য সহায়ক
ভালো ঘুমের জণ্য প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় রাখতে পারেন এই আখরোট। আখরোটে থাকা মেলাটোনিল, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড, আমাদের রক্ত চাপ কমাতে এবং স্ট্রেস উপশম করতে সাহায্য করে । যা ভালো ঘুমের জণ্য সহায়ক।
গর্ভাবস্থায় উপকারী
আমরা জানি আখরোটে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন বি, ফোলেট, রাইবোফ্লাভিন, থিয়ামিন এবং ফলিক অ্যাসিড থাকে যা গর্ভবতী মা এবং অনাগত সন্তানের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে। নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণ আখরোট খেলে তা গর্ভাবস্থায় উপকারী হিসেবে কাজ করে।
ডার্ক সার্কল দূর করে
আমরা জানি ডার্ক সার্কেল তৈরি হয় অনিদ্রা, দুশ্চিন্তার কারণে। নিয়মিত ওয়ালনাট খেলে তা মানুষিক অবসাদ দূর করে এতে স্ট্রেস দূর হয় এবং স্বাস্থ্যসম্মত ঘুম হয়। অন্যদিকে এতে থাকা ফাইবার, আলফা লাইনলেনিক অ্যাসিড এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট চোখের নিচে ফোলাভাব দূর করে এবং চেহারার উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
সর্তকতা
প্রয়োজনের অধিক খাবার খেলে দেখা দিতে পারে বিভিন্ন পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, একজন পূর্ন বয়ষ্ক মানুষের নিয়মিত ৩- ৫ টি আখরোট খাওয়ায় যথেষ্ট।
Utsaho এ পাচ্ছেন-
FDA এর পরামর্শ মতে সঠিক অনুপাতে চীনাবাদাম, কাজুবাদাম, আমন্ড ও আখরোট বাদাম মিশ্রিত Utsaho Mix Nut Butter.
আমাদের একমাত্র উদ্দেশ্য হচ্ছে স্বাস্থ্য সচেতন মানুষদেরকে অর্গানিক কোয়ালিটি সম্পন্ন অথেন্টিক, ফ্রেশ ও প্রিমিয়াম কোয়ালিটির সেইফ ফুড প্রোভাইড করে সুস্থ রাখা।
ভালো খান সুস্থ থাকুন আর নিত্য নতুন অফার পেতে উৎসাহ এর সাথেই থাকুন।
Package: প্রতিটি তেলের সাথে থাকছে একটি সুদৃশ্য গিফট বক্স।
#Utsaho #উৎসাহ #আমন্ডতেল #almondoil #almondoilforhair #almondoliforskin
- ১. অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকার কারণে এ তেল ত্বকের ভাঁজ কমাতে সাহায্য করে। বয়সের ছাপ পরা রোধ করে।
- ২. কনুই, ঘাড়, চোখের নিচের কালো দাগ কমাতেও অনেক সাহায্য করে।
- ৩. মেকআপ উঠানোর জন্যও ব্যবহার করা যায়। কিন্তু পরে ভালো করে ক্লেনজিং করতে হবে।
- ৪. সানবার্ন কমাতে সাহায্য করে।
- ৫. ড্রাই স্কিনের জন্য আমন্ড অয়েল অনেক ভালো কাজ করে, রুক্ষতা কমিয়ে আনে।
- ৬. হাত ও পায়ের ত্বকের ময়েশ্চার লক করে সফট ও স্মুথ রাখে।
- ৭. চুলকানি, র্যাশ ও ফোলা ভাব কমায়।
- ৮. ত্বকের ভেতরে পুষ্টি জোগান দিয়ে ত্বককে ভিতর থেকে উজ্জল করে।
চুলের ক্ষেত্রে উৎসাহ আমন্ড অয়েলের ভুমিকা
- আমন্ড অয়েল ম্যাসাজে মাথার ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়ে।
- চুলের খুশকি কমাতে সাহায্য করে।
- নিয়মিত ব্যবহারে চুল পরা কমে, চুলকে শাইনি এবং সফট করে।
- চুলের আগা ফাটা রোধ করে ও হেয়ার গ্রোথ বাড়াতে হেল্প করে।
- যুগের সাথে তাল মিলিয়ে অনেকেই আমরা চুল কালার করে থাকি। যার জন্য চুল অনেক রুক্ষ হয়ে পরে। অয়েলটি ব্যবহারে চুলের রুক্ষতা কমে যায় অর্থাৎ ড্যামেজ রিপেয়ার হয়।
(Usable both in Skin and Hair).
INGREDIENTS Organic Almond Oil. Medhika
When USE ON HAIR: Apply on your hair and scalp 2-3 times a week. Soak a towel on hot water and then wrap up your head with the towel. Leave it for 20-30 minutes, before shampoo.
When USE ON SKIN: Take 3-4 drops to dry hands and gently massage over dry skin, when needed. (Usable both in Skin and Hair).
পুষ্টিগুণে ভরপুর কাঠবাদাম নিয়মিত খেলে শরীরে নানা পজিটিভ পরিবর্তন আসে।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, রাতে আমন্ড পানিতে ভিজিয়ে রেখে/ বাদাম পেস্ট/ বাটার আকারে খেলে অধিক উপকারে আসে।
কেননা শুকনো বাদাম খাওয়ার পরিবর্তে তা ৮ থেকে ১০ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখা/ বাটার করা বাদাম খুবই উপকারী।
কাঠ বাদামের উপকারিতা:
১. এটি হজমশক্তি বাড়ায়। প্রয়োজনীয় এনজাইম নিঃসরণে সাহায্য করে।
২. ওজন কমাতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। আমন্ডে উপস্থিত মনো-স্যাচুরেটেড ফ্যাট ক্ষিধে কমায় ও পেট ভরিয়ে রাখে। এর ফলে, স্লিম ফিগার তৈরি হয়।
৩. হৃদযন্ত্র ভালো রাখে আমন্ড। ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল (লো ডেন্সিটি লিপোপ্রোটিন/LDL) নিয়ন্ত্রণ করে।
৪. শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে।
৫. ব্রেইন ডেভেলপমেন্ট এ সাহায্য করে।
৬. ইম্যুউন সিস্টেম বুস্ট করে।
৭. গর্ভবতী মায়েদের নিয়ম করে আমন্ড খেতে পরামর্শ দেন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞরা।
কাঠবাদামের এসব উপকারিতা পেতে নিয়মিত ৩ টির বেশি কাঠ বাদাম খাবেন না। বাটার আকারে খেলে পরিমাণ মতো মিক্স পিনাট বাটার খাওয়া ভালো।
আখরোট খাওয়ার উপকারিতা
ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়
আখরোট রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে। বিশেষ করে রক্তে থাকা ক্ষতিকর শর্করা প্রতিরোধ করে এবং রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে। যেহেতু রক্তে থাকা শর্করা ডায়াবেটিসের প্রধান কারণ সেহেতু আখরোট পরোক্ষভাবে এর ঝুঁকি কমায়। অর্থাৎ নিয়মিত ওয়ালনাট খেলে তা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার পাশাপাশি তা প্রতিরোধ করে।
ওজন কমায়
আখরোটে থাকা অতিরিক্ত ফ্যাট থাকার কারণে অনেকেই মনে করে এটি খেলে ওজন বৃদ্ধি পাবে। তবে এতে থাকা ওমেগা-৩, প্রোটিন ও ফাইবার দেহের পুষ্টি উপাদান নিয়ন্ত্রণ করে ওজন ঠিক রাখে। তবে কখনোই ওয়ালনাট বেশি খাওয়া যাবে না কারণ এতে দেহে অতিরিক্ত ফ্যাট জমা হবে যা স্থূলতা বৃদ্ধি করে।
হৃদরোগ প্রতিরোধ করে
হৃদ রোগের জন্য সব থেকে বেশি দায়ী হল ক্ষতিকর কোলেস্টরেল, ফ্যাট এবং রক্তে থাকা শর্করা। এগুলো প্রতিরোধ করার জন্য আখরোট অনেক ভালো কাজ করে। কারণ আখরোটে আছে ওমেগা-৩, ভিটামিন, ফাইবার, এন্টিঅক্সিডেন্ট ইত্যাদি উপাদান। এগুলো দেহের সকল পুষ্টিগুণ স্বাভাবিক রাখে এবং রক্ত চলাচল বাধামুক্ত রাখে। এতে হৃৎপিণ্ড সচল থাকে এবং এর পারিপার্শ্বিক পেশীগুলো কর্মক্ষম থাকে। এই কারণে সম্ভাব্য হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণ হয়।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে
দেহের কর্মক্ষমতা স্বাভাবিক রাখার জন্য কোলেস্টেরেলের প্রয়োজন হয়। তবে ক্ষতিকারক এলডিএল কোলেস্টরেল উপকারের থেকে ক্ষতি বেশি করে। বিশেষ করে হৃদরোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি করার জন্য এই এলডিএল কোলেস্টরেল দায়ী।নিয়মিত আখরোট বা ওয়ালনাট খেলে তা রক্তে থাকা এই ক্ষতিকারক উপাদান দূর করে এবং শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এতে হৃদরোগের ঝুঁকি কমার সাথে সাথে অন্যান্য সমস্যা নির্মূল হয়।
শিশুদের বিকাশে সাহায্য করে
শিশুর শারীরিক ও মানুষিক সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করার জন্য যে যে স্বাস্থ্য উপাদান প্রয়োজন তার প্রায় সব গুলই ওয়ালনাটে পাওয়া যায়। বিশেষ করে ওমেগা-৩, ভিটামিন, খনিজ, ক্যালসিয়াম ইত্যাদি উপাদান যা শিশুর শরীর সুগঠিত হতে সাহায্য করে। এতে শিশুর অপুষ্টি সমস্যার সমাধান হয়। এ সকল দিক বিবেচনা করে দেখা যায় প্রকৃতি থেকে পাওয়া আখরোট শিশুর স্বাস্থ্য বিকাশে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে।
মস্তিষ্ক ভালো রাখে
ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডকে একটি সর্বজনীন উপকারী পুষ্টি উপাদান বলা হয়। ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড প্রাকৃতিক ভাবে পাওয়া যায় এমন খাবারের মধ্যে ওয়ালনাট অন্যতম। অন্যদিকে ওমেগা থ্রি এন্টিঅক্সিডেন্ট বৃদ্ধি করার পাশাপাশি মস্তিষ্কের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে। অর্থাৎ নিয়মিত আখরোট খেলে তা স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে এবং মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
আখরোটের পর্যাপ্ত পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, পলিফেনলস এবং ইউরোলিথিন থাকে যাদের ক্যানসার প্রতিরোধী উপাদান বলে। এই কারণে বিভিন্ন গবেষণায় বলা হয় নিয়মিত আখরোট খেতে কারণ এতে থাকা পুষ্টি উপাদান সব ধরনের ক্যানসার প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। বিশেষ করে স্তন, প্রটেস্ট এবং কোলন ক্যানসার প্রতিরোধ করার প্রয়োজনীয় উপাদান ওয়ালনাটে বিদ্যমান।
হাড় শক্ত করে
ওয়ালনাটে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম থাকে। হাড় শক্ত ও মজবুত করার জন্য ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন পরে। নিয়মিত আখরোট খেলে তা শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম সরবরাহ করে যা অস্থিমজ্জা শক্তিশালী করার পাশাপাশি হাড়ের গঠন সুগঠিত করে।
শুক্রাণুর মান বৃদ্ধি করে
বীর্যে স্বাস্থ্যবান শুক্রাণু না থাকলে তা থেকে সন্তান উৎপাদন হয় না। প্রাকৃতিক উপায়ে শুক্রাণুর মান বৃদ্ধি করার যে যে খাবার আছে আখরোট তাদের মধ্যে অন্যতম। নিয়মিত মধুর সাথে আখরোট মিশিয়ে খেলে তা যৌন স্বাস্থ্য উন্নত করার সাথে সাথে শুক্রাণুর মান বৃদ্ধি করে।
চুলের উপকার করে
চুলের জন্য উপকারী উপাদান যেমন পটাশিয়াম, ওমেগা থ্রি, ওমেগা সিক্স ও ওমেগা নাইন ইত্যাদি আখরোটে পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকে। এই কারণে নিয়মিত ওয়ালনাট খেলে তা চুল শক্ত করে, উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে, চুলের গোঁড়া মজবুত করে। এতে চুল হয় ঘন, কালো, লম্বা এবং স্বাস্থ্য উজ্জ্বল।
ভালো ঘুমের জণ্য সহায়ক
ভালো ঘুমের জণ্য প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় রাখতে পারেন এই আখরোট। আখরোটে থাকা মেলাটোনিল, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড, আমাদের রক্ত চাপ কমাতে এবং স্ট্রেস উপশম করতে সাহায্য করে । যা ভালো ঘুমের জণ্য সহায়ক।
গর্ভাবস্থায় উপকারী
আমরা জানি আখরোটে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন বি, ফোলেট, রাইবোফ্লাভিন, থিয়ামিন এবং ফলিক অ্যাসিড থাকে যা গর্ভবতী মা এবং অনাগত সন্তানের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে। নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণ আখরোট খেলে তা গর্ভাবস্থায় উপকারী হিসেবে কাজ করে।
ডার্ক সার্কল দূর করে
আমরা জানি ডার্ক সার্কেল তৈরি হয় অনিদ্রা, দুশ্চিন্তার কারণে। নিয়মিত ওয়ালনাট খেলে তা মানুষিক অবসাদ দূর করে এতে স্ট্রেস দূর হয় এবং স্বাস্থ্যসম্মত ঘুম হয়। অন্যদিকে এতে থাকা ফাইবার, আলফা লাইনলেনিক অ্যাসিড এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট চোখের নিচে ফোলাভাব দূর করে এবং চেহারার উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
সর্তকতা
প্রয়োজনের অধিক খাবার খেলে দেখা দিতে পারে বিভিন্ন পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, একজন পূর্ন বয়ষ্ক মানুষের নিয়মিত ৩- ৫ টি আখরোট খাওয়ায় যথেষ্ট।
Utsaho এ পাচ্ছেন-
FDA এর পরামর্শ মতে সঠিক অনুপাতে চীনাবাদাম, কাজুবাদাম, আমন্ড ও আখরোট বাদাম মিশ্রিত Utsaho Mix Nut Butter.
আমাদের একমাত্র উদ্দেশ্য হচ্ছে স্বাস্থ্য সচেতন মানুষদেরকে অর্গানিক কোয়ালিটি সম্পন্ন অথেন্টিক, ফ্রেশ ও প্রিমিয়াম কোয়ালিটির সেইফ ফুড প্রোভাইড করে সুস্থ রাখা।
ভালো খান সুস্থ থাকুন আর নিত্য নতুন অফার পেতে উৎসাহ এর সাথেই থাকুন।
Package: প্রতিটি তেলের সাথে থাকছে একটি সুদৃশ্য গিফট বক্স।
#Utsaho #উৎসাহ #আমন্ডতেল #almondoil #almondoilforhair #almondoliforskin
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
Reviews
There are no reviews yet.